আলোচিত সংবাদ

মামুনের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর যত অভিযোগ

কলেজ শিক্ষিকা-ছাত্র দম্পতির বিয়ের ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরালের ১৪ দিনের মাথায় বাসা থেকে উদ্ধার হলো ওই শিক্ষিকার মরদেহ। এ নিয়ে চলছে আলোচনা-সমালোচনা।

কেউ বলছেন আত্মহত্যা আবার কেউ বলছেন হত্যা।তবে ঘটনার পর অসংলগ্ন কথা বলেছেন শিক্ষিকার স্বামী মামুন। ওই ঘটনার জন্য মামুনের দিকেই আঙুল তুলেছেন নিহতের স্বজনরা। তারা মামুনকে মাদকাসক্ত বলেও দাবি করেন।এ

নিয়ে মামুনের এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ছোটবেলা থেকেই মামুন বখাটে। মাদকের সঙ্গে জড়িত। রয়েছে তার পরিবার নিয়েও নানা জনশ্রুতি।মামুনের বাড়ি নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার ধারাবারিষা ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের পাটপাড়া গ্রামে।স্থানীয়রা জানান, মামুনের মায়ের প্রথম বিয়ে হয় পাশের সোনাবাজু গ্রামের শুকচাঁনের সঙ্গে। সেই সংসারে রাজু ও রায়হান নামে দুই ছেলে রয়েছে। তখন ওই এলাকার ইউপি

সদস্য ছিলেন মামুনের বাবা মোহাম্মদ আলী। ওই সময়ে মামুনের মাকে মামি বলে ডাকতেন মামুনের বাবা। কিন্তু একপর্যায়ে রাজু-রায়হানকে ছেড়ে মোহাম্মদ আলীর সঙ্গে সংসার গড়েন মামুনের মা। এই সংসারে মামুন ছাড়াও তার বড় ২ বোন রয়েছে। বোন দুজনের বিয়েও হয়েছে।তারা আরও জানান, মামুন ছোটবেলা থেকেই বেপরোয়া। ২ বছর আগে তার বেপরোয়া মোটরসাইকেলচাপায় পিষ্ট হয়ে পাশের সিধুলী গ্রামের

গজেন ঘোষের মৃত্যু হয়। পরে স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মীমাংসা হলেও এখনো ওই মোটরসাইকেল থানায় রয়েছে।এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ওই দুর্ঘটনার পর ভারত থেকে ফিরে মোটরসাইকেল উদ্ধারে তাকে অনেকবার বলেছিল মামুন ও তার পরিবারের সদস্যরা।

Related Articles

Back to top button